একেক সময় একেক স্ববিরোধ কথা, কখনো তার শিক্ষক ছিলনা বলে দাবী, আবার কখনো নিজেই নিজের শিক্ষকদের তালিকা বলে দিচ্ছেন!
এমন ব্যক্তিও কী করে আপনা দাবীতে সত্য হন?
মির্যা কাদিয়ানী সাহেবের বই থেকে (তিনি লিখেছেন) ‘কেউ প্রমাণ করতে পারবেনা যে, আমি কোনো মানুষ থেকে কুরআন হাদীস অথবা তাফসীরের একটি পাঠও পড়েছি।’ (রূহানী খাযায়েন: ১৪/৩৯৪; রচনাকাল ১৮৯৭ইং)। স্ববিরোধী কথা : ‘আমি যখন ছয় বছর বয়সী তখন একজন ফারসী ভাষী শিক্ষককে আমার জন্য চাকর নিযুক্ত করা হয়েছিল। তিনি কুরআন শরীফ এবং ফারসীর কিছু বই আমাকে পড়িয়েছেন। ঐ বুযূর্গ লোকটির নাম ছিল ফজলে ইলাহী।’ (রূহানী খাযায়েন: ১৩/১৮০)। প্রামাণ্য স্ক্যানকপি:-
শেষকথা : মির্যা কাদিয়ানী লিখেছেন: মিথ্যাবাদীর কথায় অবশ্যই স্ববিরোধীতা হয়ে থাকে। (রূহানী খাযায়েন: ২১/২৭৫)। অতএব এবার মির্যা কাদিয়ানী তারই স্ববিরোধী কথার কারণে কী সাব্যস্ত হলেন একটু ভেবে দেখবেন কি? এমন একজন মিথ্যাবাদীকে দুনিয়ার সমস্ত মুসলমান কিজন্য ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন তা এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন। আল্লাহ আমাদের ঈমানকে রক্ষা করুন। আমীন।
লিখক, প্রিন্সিপাল নূরুন্নবী