মির্যা কাদিয়ানীর আরো বহু দাবী দাওয়া রয়েছে। তার দাবীগুলোর সামান্য কিছু দেখতে ক্লিক করুন।
আসলে মির্যা কাদিয়ানীর মত এমন একজন সিজোফ্রেনিয়া রোগী থেকে এর চেয়ে বেশি আর কী আশা করা যায়! পবিত্র কুরআন নিয়েও বুঝি মির্যা কাদিয়ানীর তামাশা করার বাকি ছিল?
এই যে, দেখুন সে কী লিখল : –
(উর্দু উচ্চারণ) : “মাই তো বস কুরআন হি কি তরেহ হোঁ, আওর আনক্বরিব মেয়েরে হাত পর জাহের হোগা যু কুচ্ছ ফোরকান চে জাহের হুয়া”।
বাংলা অনুবাদ : (মির্যার কথিত ইলহাম) আমি তো কুরআনের মতই। আর অচিরেই ফোরকান (কুরআন) হতে যাই প্রকাশিত হয়েছে তাই আমার কাছ থেকেও প্রকাশিত হবে।
রেফারেন্স : তাযকিরাহ (উর্দু) পৃষ্ঠা নং ৫৭০; চতুর্থ এডিশন।
কাজেই কাদিয়ানীরা যখন আমাদের উদ্দেশ্যে চ্যালেঞ্জ করে যে, কুরআন থেকে প্রমাণ দিন ঈসা (আ:) আকাশে স্বশরীরে জীবিত আছে, তখন যদি তাদেরকে মির্যা কাদিয়ানীর বই “বারাহীনে আহমদীয়া” থেকে তাদের উক্ত চ্যালেঞ্জ এর জবাব দিই তাহলে কি আমাদের ভুল হবে? যেহেতু মির্যা কাদিয়ানীর কথিত ওহী বা ইলহাম হল, সে নিজেই একটি কুরআন বা কুরআনের মত!! হয়ত জান ছুটাতে এখানেও রূপকের কাসুন্দি নিয়ে হাজির হয়ে যাবেন! কাদিয়ানিরা এর কী জবাব দেবেন?
লিখক শিক্ষাবিদ ও গবেষক