মির্যা কাদিয়ানীর ‘মসীহ’ দাবীর ভিত্তিটা কী?

1
মির্যা কাদিয়ানীর ‘মসীহ’ দাবীর ভিত্তিটা কী?

হায়! কেমনে কি!!!

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। অগণিত দরুদ ও সালাম খাতামুন নাবিয়্যীন ও সর্বশেষ নবী মুহাম্মদে আরাবি (সা:)-এর উপর বর্ষিত হোক!

মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর রচনা হতে তারই একটি বক্তব্য নিচে তুলে ধরছি :-

  • মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর সম্পূর্ণ বক্তব্যের সারমর্ম এই যে, ৩ (তিন) জন মাছীলে মসীহ’র আবির্ভাব হওয়াই নির্ধারিত। রূহানী খাযায়েন এর ৫ম খন্ডের পৃষ্ঠা নং ৩৩৯ হতে ৩৪৬ পর্যন্ত ৮টি পৃষ্ঠা খুব ভালো করে পড়ে দেখুন। তবেই আপনার মনে হবে, মাথার উপর যেন এই বিশাল আকাশটি এখনি ভেঙ্গে পড়ল!! হায় হায়! এ কেমন স্ববিরোধ কথাবার্তা! কাদিয়ানীবন্ধুদের উচিত, আপাতদৃষ্টে (কাদিয়ানী) জামাতের অমুক তমুকের বই পুস্তক ঘাটাঘাটি বাদ দিয়ে মির্যা কাদিয়ানীর বইগুলোতে কিসব স্ববিরোধ কথাবার্তা রয়েছে তা নিরপেক্ষ ভাবে খতিয়ে দেখা। তবেই বুঝতে আর কষ্ট হবেনা যে, আপনারা প্রকৃতপক্ষে দ্বীনে মুহাম্মদীর গন্ডীতে আছেন, নাকি নিজেদেরই অজান্তে ভিন্ন কোনো ধর্মের অনুসারী হয়ে রয়েছেন!

মির্যা সাহেবের ভাষ্য হচ্ছে, اس سے معلوم ہوا کہ مسیح کی امت کی نالائق کرتوتوں کی وجہ سے مسیح کی روحانیت کے لیے یہی مقدر تھا کہ تین مرتبہ دنیا میں نازل ہو۔ অর্থাৎ এর দ্বারা বুঝা যায় যে, মসীহ’র উম্মতের (খ্রিস্টানদের) অযাচিত কৃতকর্মের কারণে মাসীহ’র রূহানীয়তের জন্য এটাই নির্ধারিত ছিল যে, ৩ (তিন) বার দুনিয়ায় অবতীর্ণ হবেন।” (উপর থেকে সংশ্লিষ্ট সম্পূর্ণ লিখাটি পড়ুন – লিখক)।

আমার কাজ সত্যটা তুলে ধরা। আর আপনাদের কাজ হল, বিষয়টি নিজ চোখে ও নিরপেক্ষ ভাবে যাচাই করে দেখা। আল্লাহ তুমি নবুওয়তের দাবীদার মুরতাদ মির্যা কাদিয়ানীর কবল থেকে আমার কলিজার টুকরো আহমদীবন্ধুদের রেহাই দান কর। আমীন।

প্রামাণ্য স্ক্রিনশট

স্ক্রিনশট ১-৮টি দেয়া হল।

পড়তে ক্লিক করুন :-

ঈসা (আ:)-কে মৃত প্রমাণ করতে পবিত্র কুরআনের ৩০টি আয়াতের অপব্যাখ্যার খন্ডনমূলক জবাব Click

বাইবেল বলছে ‘রূপক ঈসা’ এর ধারণাটি শুধুই মানুষকে ঠকানো Click

লিখক, প্রিন্সিপাল নূরুন্নবী

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here