ভন্ড মির্যা কাদিয়ানীর অনুসারী কাদিয়ানী নেতাদের কাছ থেকে এই কয়েকটি প্রশ্নের পয়েন্ট টু পয়েন্ট সঠিক উত্তর আদৌ কি পাওয়া সম্ভব?
১। “তাওয়াফফা” (توفى) শব্দটির হাকিকি তথা প্রকৃত অর্থ ‘মৃত্যু’ বা শব্দটি মৃত্যু অর্থের জন্য-ই খাস বা নির্দিষ্ট, এধরণের কোনো প্রমাণ অথেনটিক কোনো সোর্স থেকে (স্ক্রিনশট সহ) দেখাতে পারবেন না। লিখাটি ফেইসবুক থেকে
২। ঈসা (আ.)- এর সাথে প্রাসঙ্গিক উল্লিখিত কোনো আয়াত বা হাদীসে তাঁর সম্পর্কে مات শব্দ বা توفى এই ধরণের অতিতকালবাচক কোনো ক্রিয়াপদ উল্লেখ আছে, দেখাতে পারবেন না।
৩। আপনারা যে সব আয়াতের অপব্যাখ্যার মাধ্যমে হযরত ঈসা (আ.)-কে মৃত বলে দাবী করে থাকেন সেসব আয়াতের আলোকে ইসলামের প্রথম তিন সোনালী যুগের ইসলামি কোনো একজন স্কলার থেকেও তদ্রূপ প্রমাণ করতে পারবেন না। যদি পারেন প্রমাণ করুন।
৪। অথবা হিজরী গত তেরশত বছরের ইতিহাসে যেসব বরেণ্য ও স্বীকৃত যুগ ইমাম / মুজাদ্দিদ/ মুফাসসির অতিত হয়ে গেছেন তাদের কোনো একজন থেকেও প্রমাণ করতে পারবেন না যে, ঈসা (আ.) মৃত্যুবরণ করেছেন এবং আগমনকারী একজন ‘রূপক’ ঈসাই হবেন। যদি পারেন (তাদের কিতাবের স্ক্রিনশট সহ) প্রমাণ করুন।
হযরত ঈসা (আ.) আকাশ থেকে নাযিল হবেন মর্মে “মিনাস সামায়ি” শব্দ-যোগে কয়েকটি ডকুমেন্টারি সহীহ হাদীস
মির্যা কাদিয়ানীর ভবিষ্যৎবাণীর মধ্যে এই কয়টিও আলোর মুখ দেখেনি
লিখক, শিক্ষাবিদ ও গবেষক প্রিন্সিপাল নূরুন্নবী এম এ