Home বিভ্রান্তি নিরসন ইউনুস নবীর নামে মির্যা কাদিয়ানীর মিথ্যাচার

ইউনুস নবীর নামে মির্যা কাদিয়ানীর মিথ্যাচার

0

মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর বই থেকে ধারাবাহিক আরেকটি “মিথ্যাচার”-এর প্রমাণ,

মির্যা কাদিয়ানী লিখেছেন, “খোদাতালা ইউনুস নবীকে অকাট্যভাবে চল্লিশ দিন পর্যন্ত (তার জাতির উপর) আজাব (শাস্তি) প্রদান করার ওয়াদা দিয়েছিলেন। এই ওয়াদা (প্রতিশ্রুতি) একটি অকাট্য ওয়াদা ছিল, যেখানে কোনোরূপ শর্ত ছিল না।” (আঞ্জামে আথহাম, রূহানী খাযায়েন ১১/৩০)। প্রামাণ্য স্ক্রিনশট দ্রষ্টব্য

  • উল্লেখ্য, قطعى তথা ‘অকাট্য বিধান’ শুধুমাত্র পবিত্র কুরআনের সাথেই সম্পর্কিত। আরেকটা কথা বলে রাখা জরুরি তা হচ্ছে, এ ধরণের কোনো কথার সোর্স ইঞ্জিল হলেও হবেনা। কারণ মির্যা কাদিয়ানী ইঞ্জিল সম্পর্কে পরিষ্কার স্টেটমেন্ট দিয়ে গেছেন এভাবে যে,
  • خدا نے ہمیں تو یہ بتلایا ہے کہ عیسائی مذہب بالکل مرگیا ہے اور انجیل ایک مردہ اور نا تمام کلام ہے
  • অর্থাৎ ‘খোদা আমাকে জানিয়ে দিয়েছেন যে, ঈসায়ীধর্ম পুরোপুরি মৃত্যুবরণ করেছে আর ইঞ্জিল একটি মৃত ও অসম্পূর্ণ বাণী।’ (দাফেউল বালা, রূহানী খাযায়েন ১৮/২৪০)।

এখন প্রশ্ন হল, পবিত্র কুরআনের কোথায় বা কোন আয়াতে এধরণের কথা আছে যদি আমাদের একটু দেখিয়ে দিতেন! খুবই কৃতজ্ঞ হতাম। নইলে আবারও সাব্যস্ত হবে যে, মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর অসংখ্য মিথ্যার মধ্যে এটিও একটি!

আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা বললে কী হুকুম?

এ পর্যায় তারই রচিত “হাকীকাতুল ওহী” বই থেকে একটা চমৎকার লিখা তুলে ধরব, ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লার প্রতি মিথ্যা আরোপ করা কত বড় অপরাধ? এমন প্রশ্নের উত্তরে পবিত্র কুরআনের সূরা আল আ’রাফ আয়াত নং ৩৭ উল্লেখ করে মির্যা সাহেব লিখছেন, “অর্থাৎ বড় কাফের দুইটিই আছে। প্রথমটি হইল, যে খোদা সম্পর্কে মিথ্যা বলে এবং দ্বিতীয়টি হইল, যে খোদার কালামকে অস্বীকার করে।” (হাকীকাতুল ওহী পৃষ্ঠা নং ১৩০, বাংলা অনূদিত কপি)। প্রামাণ্য স্ক্যানকপি,

লিখক, প্রিন্সিপাল নূরুন্নবী

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here