বাহায়ীরা বাহাউল্লাহকে “নতুন শরীয়তবাহক একজন রাসূল” বিশ্বাস করে কিনা?
এর উত্তর খোঁজতে গিয়ে তাদেরই নিজেস্ব একটি আরবী ওয়েবসাইট www.bahai.org থেকে নিন্মোক্ত তথ্যটি ফেলাম। লিখা আছে,
في اواسط القرن التاسع عشر اختار الله حضرة بهاء الله لإيصال رسالة جديدة إلى البشرية. فعلى مدى أربعة عقود نزلت آلاف الآيات والرسائل والكتب من يراعه المباركة. في آثاره الكتابية هذه وضع الخطوط الرئيسية لإطار عمل يهدف إلى تطور حضارة عالمية تأخذ بعين الاعتبار البعدين الروحي والمادي لحياة الانسان.
অর্থ- ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে মানবজাতির প্রতি নতুন রেসালত (শরীয়ত) পৌঁছে দেয়ার জন্য আল্লাহতালা বাহাউল্লাহকে মনোনীত করেন। তারপর তার বরকতময় হেফাজতে চার দশক ধরে বহু কিতাব, পত্রাবলী এবং হাজার হাজার আয়াত নাযিল করা হয়। তিনি তার লেখালেখিতে বৈশ্বিক সভ্যতার উন্নতির লক্ষ্যে কাঠামোগত প্রধান প্রধান অনেকগুলো পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন যা মানব জীবনের আধ্যাত্মিক এবং বস্তুগত মাত্রাগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে থাকে।
(সূত্র – বাহায়ী ডট অর্গ {ক্লিক})।
সম্পূর্ণ লিখাটি হতে জানা গেল, বাহায়ী জামাতের অনুসারীরাও কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ন্যায় মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরেও মির্যা হোসাইন আলী নূরীকে (বাহাউল্লাহ নামে প্রসিদ্ধ) নতুন একজন “রাসূল” বিশ্বাস করে। ফলে এরাও উম্মতে মুহাম্মদীয়ার গণ্ডি থেকে খারিজ ও বহিষ্কৃত। সুতরাং এদের ধর্মমত সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করতে হবে। যাতে সাধারণ কেউ এদের জামাতকে মুসলমানদের কোনো উপদল ভেবে পদস্খলিত না হয়।
একই তথ্য বাহায়ীদের আরও যেসব ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়
১ ক্লিক
২ ক্লিক
৩ ক্লিক
৪ ক্লিক
তথ্য প্রচারক ও লিখক
প্রিন্সিপাল নূরুন্নবী
লিখাটি প্রচার করতে হবে। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।