প্রশ্ন : বাংলাদেশে কাদিয়ানী মতবাদ সাধারণদের কী পরিমাণে কাছে টানতে পারছে?
উত্তর : এ সম্পর্কে বলতে গেলে, অতিব সামান্য। তাও সকালে কাদিয়ানী তো বিকেলে যে লাউ সেই কদু। অর্থাৎ যখনি কেউ বুঝতে পারে যে, কাদিয়ানীদের ফাঁদে পড়েছে, তখনি আর দেরি না করে তওবাহ করে এবং ইসলামে ফিরে আসে। আমৃত্যু কাদিয়ানীদের ধোকা আর প্রতারণার ব্যাপারে খুব বেশি সতর্ক হন।
এখানে একজন কাদিয়ানী অনুসারী জনৈক মিশনারী (মুবাল্লিগ) এর একটি মন্তব্য তুলে ধরছি। নারায়নগঞ্জের ফতুল্লা স্থানীয় জনাব মজিবুর রহমান শেখ। যিনি একজন কাদিয়ানী-আহমদীয়া ধর্মের অনুসারী। জনাব মজিবুর রহমান শেখ গত ২৮ বছর ধরে একজন কনভার্টেট কাদিয়ানী মুবাল্লিগ (ফতুল্লা, নারায়নগঞ্জ ঢাকা)।

সম্প্রতি তিনি স্যোসাল মিডিয়ায় মন্তব্য করেছেনঃ “আমার জানামতে আহমদীয়া মুসলিম জামাত ফতুল্লাহ গত ১০ বছরে একজনও বয়াত করেনি।” তিনি তার ঐ মন্তব্যে কাদিয়ানীদের চাপাবাজীর মুখোশ উন্মোচন করে দিয়েছেন। স্যোসাল মিডিয়ায় শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিকট নিজের অবিজ্ঞতাগুলো শেয়ার করতে শুরু করেছেন। তিনি কোনো এক কারণে কাদিয়ানী জামাতের প্রতি ভীষণ বিরক্ত। সম্ভবতঃ কাদিয়ানী জামাতের অনুসারী ও নিজেদের মধ্যকার যে কোনো ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে সম্পর্কের টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়। যার ফলে তিনি জুলুম বা নিপীড়নের শিকার হন। যার জন্য বকশিবাজারস্থ তাদের কেন্দ্রে তিনি বিচার চেয়েও বিচার পাননি। অথচ বিচারের আশায় তিনি প্রায় ছয় মাস পর্যন্ত ঢাকার বকশিবাজারে তাদের হেড কোয়ার্টার বা কেন্দ্রের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। নিচে তারই মন্তব্য গুলোর স্ক্রিনশট তুলে ধরছি, যাতে কাদিয়ানী জামাতের লোকদের মুখে মধু এবং অন্তরে বিষ থাকার বিষয়টি আরও খুব চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।
জনাব মজিবুর রহমান শেখ সাহেবের এফ.বি একাউন্ট এর লিংক – মজিবুর রহমান শেখ।
লিখক, মুহাম্মদ নূরুন্নবী এম.এ