মির্যা কাদিয়ানীর এই বক্তব্যটাও ইতিপূর্বে কোনো কাদিয়ানীর জানা ছিল কি?
মির্যা কাদিয়ানী জনৈক প্রশ্নকারীর প্রশ্নের উত্তরে লিখে গেছেন, এই অধমের (মির্যা) পক্ষ হতেও এমনটি দাবী করা হয় না যে, মাসীহিয়ত [কথিত রূপক মসীহ্’র আগমনীধারা] আমার সত্তাতেই সমাপ্ত হয়ে গেছে এবং আগামীতে আর কোনো মসীহ্ আগমন করবেনা! বরং আমি তো মানি এবং বারবার বলিও যে, একজন কেন; দশহাজারের চেয়েও অধিক মসীহ্ আগমন করতে পারে এমনকি সম্ভব যে, প্রকাশ্য সম্মান ও সমৃদ্ধিসহকারে আগমন করবে। আরও সম্ভব যে, তিনি সর্বপ্রথম [সিরিয়ার] দামেস্ক নগরীতে অবতরণ করবেন।
দেখুন, ইযালায়ে আওহাম খন্ড নং ১; রচনাকাল ১৮৯১ইং, রূহানী খাযায়েন খন্ড ৩ পৃষ্ঠা ২৫১।
তাই এখন প্রশ্ন আসবে, তাহলে মির্যা সাহেব উক্ত দশ হাজার মসীহ’র মধ্য হতে কত নাম্বার মসীহ? আর হাদীসে বর্ণিত সেই মসীহ যে তিনি-ই, অন্যরা নন; তা আপনারা কিভাবে নিশ্চিত হতে পারলেন?
রেফারেন্স – স্ক্রিনশট :
মির্যা কাদিয়ানীর আবোলতাবোল বক্তব্য
মির্যা কাদিয়ানীর খোদার নাম সমূহ
লিখক, শিক্ষাবিদ ও গবেষক